নিউজ ডেস্ক:
ঘরে বসে সহজে পণ্য পাওয়ার বড় প্ল্যাটফর্ম এফ কমার্স বা ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা বাড়লেও একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রতারণা ও ভোক্তা হয়রানি। মানহীন পণ্যে সরবরাহ বিলম্ব ডেলিভারি এবং নানা প্রলোভনের মাধ্যমে ভোক্তা হয়রানির ফলে এই খাতের আকার ও বার্ষিক প্রবৃদ্ধি বাড়লেও প্রধান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে ভোক্তা অধিকার।

মঙ্গলবার ‘কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ই-কমার্স এবং ভোক্তা অধিকার : প্রতিবন্ধকতা ও সুপারিশ’ বিষয় ওয়েবিনারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা এসব কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যসচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন।

বাবুল কুমার সাহা বলেন, দেশে ২০০৯ সালে ই-কমার্স শুরু করে। দুই-তিন বছর ধরে জনপ্রিয়তা বেড়েছে। পণ্য ক্রয়ে ইংরেজিতে এমন সব শর্ত আরোপ করা ভোক্তা শর্ত না জানার কারণে এমন প্রতারণার শিকার হন। এরই মধ্যে পাঁচ হাজারের বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে ভোক্তা অধিকারে।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যারে সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ই-কমার্সের নামে অনেক সময় প্রতারণার মডেল তৈরি করা হয়। ভোক্তাকে জিম্মি করে প্রতারণার জাল তৈরি করা হয়। ইতিপূর্বে ইউনিপে-০২ এবং যুবকের প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভোক্তারা শত শত কোটি টাকা হারিয়েছেন।

Pearl IT
shahadat.hossen154@gmail.com

Would you like to share your thoughts?

Your email address will not be published. Required fields are marked *