ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফরম ইউটিউবে আপত্তিকর কমেন্টকারীদের বিরুদ্ধে এবার ব্যবস্থা নেবে প্রতিষ্ঠানটি। কুরুচিকর মন্তব্য করলেই সতর্কবার্তা…
লন্ডন যাদুঘর সংরক্ষরণ করছে হকিংয়ের হুইলচেয়ার আর কথা বলা যন্ত্র
প্রয়াত বিখ্যাত পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং এর ব্যবহৃত হুইলচেয়ার আর কথা বলা যন্ত্র সংরক্ষিত হচ্ছে লন্ডনের সায়েন্স মিউজিয়ামে। লন্ডনের ‘সায়েন্স মিউজিয়াম’ জানিয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি তারা প্রয়াত অধ্যাপকের স্মরণে একটি বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। তারা চাচ্ছেন, হুইলচেয়ারটি এই প্রদর্শনীর অন্যতম আকর্ষণ হোক। তিন দশকেরও বেশি পুরনো যে যন্ত্রের সাহায্যে হুইলচেয়ারবন্দি হকিং ‘কথা বলতেন’, সেটিও সংগ্রহশালায় রাখতে চায় হকিংয়ের পরিবার।
জানা গেছে, হকিং যে যান্ত্রিক কণ্ঠস্বরে কথা বলতেন, সেটা মার্কিন বিজ্ঞানী ডেনিস ক্লাটের তৈরি। ‘কল টেক্সট ৩০১০’ নামের এই যন্ত্রটি হকিংয়ের এতটাই পছন্দ হয়েছিল যে, তিনি একই সঙ্গে তিনটি যন্ত্র কিনে ফেলেন। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তিনটিই ব্যবহার করতেন তিনি। ৩৩ বছর এই ‘ভয়েস সিস্টেম’ এর সাহায্যে কথা বলেছেন হকিং। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতাও দিয়েছেন।
আবার চশমায় লাগানো যে ইনফ্রারেড সেনসরের সাহায্যে তাঁর গালের নড়াচড়া ‘ব্যাখ্যা’ করা হত, সেটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি। যে হুইলচেয়ারটিতে চরে চলাফেরা করতেন হকিং, একবার চার্জ দেয়া হলে এর ব্যাটারি চলতো ২০ মাইল পর্যন্ত। ঘণ্টায় আট মাইল গতিবেগে। তৈরি হয়েছিল সুইডেনে। কিন্তু যে লেনোভো কম্পিউটারটি তাতে লাগানো, সেটি চিনে তৈরি। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্বলিত এই হুইলচেয়ারে চেপেই কেমব্রিজ দাপিয়ে বেড়াতেন স্টিফেন হকিং। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
This Post Has 0 Comments