skip to Main Content
01757-856855, 01521-464854, 01752-684000 contact@pearlit.net Open 7AM - 8PM

একজন শিক্ষক ও উদ্যোক্তা সালমার সফলতার গল্প

মিস সালমা আক্তার। পেশায় একজন কলেজ শিক্ষক। জন্মস্থান চাঁদপুর হলেও জন্ম, বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা সবই চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম বন্দর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরে বর্তমানে চট্টগ্রামের এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের প্রভাষক হিসেবে নিয়োজিত আছেন। উচ্চতর ডিগ্রির লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. ফিল করছেন।

শিক্ষকতার পাশাপাশি সালমা আক্তার খুব অল্প সময়ে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি “নাগরদোলা” নামে হ্যান্ড পেইন্ট নিয়ে কাজ করা একটি প্রতিষ্ঠানের সত্ত্বাধিকারী। এই প্রতিষ্ঠানের মূল সিগনেচার পণ্য হ্যান্ড পেইন্ট শাড়ি।

এছাড়াও হ্যান্ড পেইন্টের কামিজ, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, হিজাব, ইয়োক, গৃহসজ্জার জন্য হ্যান্ড পেইন্ট কুশন কভার, বেডশিট ও ওয়াল পেইন্টিং, সরা পেইন্টিং এবং গহনার মধ্যে সিগনেচার গহনা হ্যান্ডমেইড ক্লে’র তৈরি গহনা, বিভিন্ন মিডিয়ার উপর হ্যান্ড পেইন্ট এর কাজ করা গহনা ও মেটালের গহনা নিয়ে কাজ করছেন। তাঁর উদ্যোক্তা জীবনের শুরুর দিনগুলো এবং সফলতার গল্প শুনতে চাই তাঁরই মুখে। সাক্ষাতকার গ্রহণ করেছেন ফ্রিল্যান্সার সাংবাদিক ও চুয়েটের জনসংযোগ কর্মকর্তা রাশেদ পারভেজ।

আপনার উদ্যোগের যাত্রা শুরু কবে?

সালমা আক্তারঃ আমার উদ্যোগের নাম নাগরদোলা। এটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯ নভেম্বর, ২০১৯ সালে। উদ্যোগটি শুরু করার জন্য একটি বিশেষ দিনের অপেক্ষায় ছিলাম। এই বিশেষ দিনটি হলো হুমায়ূন আহমেদ স্যারের জন্মদিন।

উদ্যোগের এই নামকরণের কারণ?

সালমা আক্তারঃ নাগরদোলা আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির একটি অংশ। যা বর্তমানে বিলুপ্তির পথে। যেহেতু আমার কাজ দেশীয় পণ্য এবং সংস্কৃতির উপকরণ নিয়ে। তাই নাগরদোলা নামকরণ করা হয়েছে।

কিভাবে এই কাজ করার চিন্তা আসলো?

সালমা আক্তারঃ ছবি আঁকার প্রতি আমার ভালোলাগা ছোটবেলা থেকেই। ২০০৩ সাল থেকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শেখা শুরু করি। সেই থেকে এখন অব্দি নানা প্রতিকূলতার মাঝেও প্রতিনিয়ত শিখে যাচ্ছি। পরিবার চেয়েছিল আমি বিসিএস ক্যাডার হব আর আমার ইচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার। এস.এস.সি এবং এইচ.এস. সি তে জিপিএ-৫, স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ডিপার্টমেন্টের সর্বোচ্চ রেজাল্ট করে তাই পরবর্তীতে এম.ফিলে ভর্তি হই। কিন্তু এই ইচ্ছার পাশাপাশি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন আমার সবসময়ই ছিল।

সেই লক্ষ্যে ২০০৬ সালে যাত্রা শুরু করি আমার আর্ট স্কুল (রং তুলি আর্ট স্কুল চট্টগ্রাম) দিয়ে। যেটি বর্তমানে একটি স্বনামধন্য স্কুলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বলা যায় সেই থেকে শুরু। কিন্তু এর সাথে আরেকটি উদ্যোগ শুরু করার ইচ্ছে কাজ করতে থাকে সবসময়। আমার শিল্প জ্ঞান এবং দেশীয় পণ্যের সংমিশ্রণে নতুন আরেকটি উদ্যোগের চিন্তা শুরু করলাম। নিজের কাজের দক্ষতা বাড়াতে তাই ভর্তি হই জেলা শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রামে। তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করে সেখান থেকে এরপর নানান বেসরকারি কোর্সে অংশগ্রহণ করি স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য।

মূলত কি ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করছেন?

সালমা আক্তার’ আমরা মূলত হ্যান্ড পেইন্ট নিয়ে কাজ করছি। আমাদের মূল সিগনেচার পণ্য হ্যান্ড পেইন্ট এর শাড়ি। এছাড়াও হ্যান্ড পেইন্টের কামিজ, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, হিজাব, ইয়োকসহ আরো কিছু মাধ্যমে কাজ করা হয়।

নাগরদোলায় গৃহসজ্জার মধ্যে হ্যান্ড পেইন্ট কুশন কভার, হ্যান্ড পেইন্ট বেডশিট ও ওয়াল পেইন্টিং, সরা পেইন্টিং রয়েছে। আর গহনার মধ্যে আমাদের সিগনেচার গহনা হ্যান্ডমেইড ক্লে’র তৈরি গহনা, বিভিন্ন মিডিয়ার উপর হ্যান্ড পেইন্ট এর কাজ করা গহনা, আছে মেটালের গহনাও।

শুরু থেকে কেমন সহযোগিতা পেয়েছেন?

সালমা আক্তারঃ হাতের কাজের কদর সবসময়ই থাকে এটা আসলে বলতেই হয়। কিন্তু আমার এই উদ্যোগ শুরু করার আগে আমি আসলে অনেকটা সময় নিয়ে মার্কেট রিসার্চ করি। যার ফলে উদ্যোগের শুরু থেকেই খুব ভালো সাড়া পেয়েছি। কেননা ভিন্নধর্মী কাজের সংমিশ্রণ ঘটানোর চেষ্টা ছিল আমার।

আপনার প্রধান ক্লায়েন্ট কারা?

সালমা আক্তারঃ আমার উদ্যোগের প্রধান ক্লায়েন্ট মূলত নারীরা। বিশেষ করে ২৫-৪৫ বছর বয়সী নারীরাই আমাদের মূল ক্রেতা ।যদিও আমরা চেষ্টা করছি নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই হ্যান্ড পেইন্ট এর বিভিন্ন মাধ্যমের উপর কাজের সংমিশ্রণ ঘটাতে।

বর্তমানে কেমন ক্লায়েন্ট পাচ্ছেন ও ব্যবসার অবস্থা কী?

সালমা আক্তারঃ বর্তমানে আমাদের ক্লায়েন্ট এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। শুরুতে যেখানে শুধু পরিচিত বন্ধুবান্ধব ,আত্মীয়স্বজন কিংবা সহকর্মীগণ ক্রেতা হিসেবে থাকলেও বর্তমানে এর বাহিরে ক্রেতার সংখ্যাই আমাদের বেশি। আর ভালো লাগার বিষয় এটি যে ,আমাদের রিপিট ক্লায়েন্টের সংখ্যা অনেক বেশি।

ক্লায়েন্টকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আপনার কৌশল কী?

সালমা আক্তারঃ ক্রেতাদের সন্তুষ্ট রাখতে আমরা মূলত পণ্যের এবং কাজের মান ধরে রেখেছি ।যেকোনো পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাকে আমরা পরিষ্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করি। এছাড়া ছবির সাথে যাতে কাজের মিল থাকে সেদিকে আমাদের যথেষ্ট নজর রয়েছে । ক্রেতাগণ ঘরে বসেই যাতে হোম ডেলিভারি মাধ্যমে পণ্য পেয়ে যান তাই হোম ডেলিভারি দেয়া হয় ।এছাড়া অন্য ডেলিভারির পর সেটি ঠিকমত বুঝে পেয়েছেন কিনা এ বিষয়টিও আমরা জানার চেষ্টা করি।

আর্থিকভাবে কেমন লাভবান হয়েছেন?

সালমা আক্তারঃ বর্তমানে অফ-সিজনে মাসে ২০-২৫ হাজার টাকা আর অন সিজনে ৫০-৬০ হাজার টাকার মতো সেল হয়। আমাদের হাতের কাজের দরুন আমরা চাইলেও অতিরিক্ত অর্ডার নিতে পারিনা।তবে বড় পরিসরে আমাদের উদ্যোগ পরিচালনার কাজ চলছে। কেননা এই কাজের চাহিদা দিন দিন ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

শিক্ষকতার পাশাপাশি এসব করে আপনার কি উপকার হচ্ছে?

সালমা আক্তারঃ শিক্ষকতার পাশাপাশি কাজটি করে অবশ্যই আমি আর্থিকভাবে অনেক বড় একটি সাপোর্ট পাচ্ছি। দেশের নাগরিক হিসেবে প্রত্যেকেরই নিজ নিজ জায়গা থেকে দেশের জন্য কিছু করণীয় রয়েছে। তাই দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ করে দেশীয় পণ্যের শিল্পকে সামনে এগিয়ে নিতে কিছুটা হলেও অবদান রাখতে পারছি বলে আমি মনে করি। এছাড়া স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছি এবং বর্তমানে কিছু সংখ্যক শিল্পী আমাদের সাথে কাজ করছেন।ভবিষ্যতে আরও অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারব বলে আশা রাখি ।

এই কাজে পরিবারের মনোভাব কেমন?

সালমা আক্তারঃ আমার এই উদ্যোগের পরিবারের মনোভাব খুবই ইতিবাচক । সবার সাহায্য, সহযোগিতা এবং অনুপ্রেরণাই এগিয়ে যেতে পারছি।

অনলাইনে প্রতারণা এড়াতে আপনার বিশ্বাসযোগ্য অর্জনে কী ভাবছেন?

সালমা আক্তারঃ অনলাইনে যেহেতু ক্রেতা পন্য হাতে ধরে দেখার সুযোগ পান না, আবার ছবি দেখেও ম্যাটরিয়াল সম্পর্কে বুঝতে পারেন না। তাই অনেকেই এ সুযোগে প্রতারণার আশ্রয় নেয়। এক্ষেত্রে আমরা ক্রেতাকে পণ্য, পণ্যের কোয়ালিটি ও ম্যাটেরিয়ালসসহ সকল তথ্য বিস্তারিতভাবে দিয়ে থাকি। ছবি অতিরিক্ত ত্রডিট না করাই ভালো আর। অবশ্যই প্রতারণা এড়াতে পেইজের এক্টিভিটিস পর্যবেক্ষণ করে অর্ডার দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। মূল্যছাড় কিংবা কম মূল্যে পণ্য দিচ্ছে দেখে পণ্য ক্রয় উচিত নয়।

নতুন যারা উদ্যোক্তা হতে চান তাদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?

সালমা আক্তারঃ নতুন উদ্যোক্তা যারা হ্যান্ড পেইন্ট নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী বা নতুন শুরু করেছেন তাদের জন্য বলব হ্যান্ড পেইন্ট এর কাজের কদর বেশি থাকার মূল কারণ এই কাজ অন্য সব কাজ থেকে ভিন্ন। এখানে ক্রেতা তার পছন্দ অনুযায়ী পোশাক বা গহনা বা গৃহসজ্জার কাজ করিয়ে নেয়ার সুযোগ থাকায় ক্রেতাগণ এই পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী। আর তাই এই কাজ শুরু করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ছবি আঁকার উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।অনেকেই দেখা যায় ভালো লাগা থেকে এই কাজ শুরু করেন। সেক্ষেত্রে কপি করে আঁকার চেষ্টা করেন। এক্ষেত্রে আঁকা সম্পর্কে, রং সম্পর্কে কিংবা কম্পোজিশন সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকায় কপিও করতে পারে না। নতুন নতুন ডিজাইন আনতে সক্ষম হন না।

এছাড়া ক্রেতার রুচি অনুযায়ী কাজ করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে ওনারা প্রথমে কমদামে পণ্য দিয়ে বাজার ধরার চেষ্টা করলেও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে একটা পর্যায়ে গিয়ে কাজ করা ছেড়ে দেন। এতে তিনি ক্ষতির সম্মুখীন হন। আবার দেখা যায় আপনি যখন কোনো জ্ঞান ছাড়া, এই কাজে নিয়ে কোনো প্রকার এক্সপেরিমেন্ট না করে, সময় না দিয়ে হুট করে উদ্যোগ নেন এবং সেক্ষেত্রে যখন কাজের মান ভাল হয় না পরবর্তীতে দেখা যায় প্রথমে আপনার যারা ক্রেতা হবেন তারা মানহীন কাজ হাতে পেয়ে হ্যান্ড পেইন্ট এর কাজ নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা করবেন। যা এই কাজটির বাজার নষ্ট করবে। তাই আমি বলবো প্রথমে কাজটি ভালোভাবে শিখুন, সময় দিন, কাজটিকে ভালোবাসুন এরপর শুরু করুন। শুধুমাত্র লাভের উদ্দেশ্যেই নয়। এটিকে একটি শিল্পের রূপান্তর করার উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করুন।

অনলাইন বিজনেস সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?

সালমা আক্তারঃ অনলাইন বিজনেস সম্পর্কে আমার প্রতিক্রিয়া অবশ্যই ইতিবাচক। এখানে ক্রেতা বিক্রেতা উভয় লাভবান হয়। একজন বিক্রেতা/উদ্যোক্তার, যার হয়তো একটি শপ ভাড়া নিয়ে কাজ করার সামর্থ্য নেই বা তিনি হয়তো এই ঝুঁকি নিতে চাইছেন না সেক্ষেত্রে অনলাইন বিজনেস শুরু করা তার জন্য অনেক সহজ ।এতে তিনি বিজনেসে/উদ্যোগ গ্রহণের ফলে সফল না হতে পারলেও খুব বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবেন না। দোকান ভাড়া ,কর্মচারীর বেতন সহ আনুষঙ্গিক খরচ বহনের বিষয় থাকে না এক্ষেত্রে। আর ক্রেতাগণ ঘরে বসেই প্রয়োজনীয় বাজেটের মধ্যে পণ্য ক্রয় করতে পারছেন। যেখানে আগে দেখা যেত একটি প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে মার্কেটে মার্কেটে ঘুড়ে বেড়াতে হত।দাম সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বেশি দামে পণ্য ক্রয় করতে হতো। যা এখন অনেক কমে এসেছে। অনলাইন বিজনেস এর ফলে নারী-পুরুষ উভয়েই স্বাবলম্বী হচ্ছে। এতে চাকরির বাজারে চাকরি প্রত্যাশীদের চাপ কমছে। কিছুদিন পূর্বেও আমাদের শপিংমল গুলো বিদেশী পণ্যে সয়লাব ছিল। সেখানে এখন দেশীয় পণ্যের বাজার ব্যাপক বিস্তৃত হচ্ছে অনলাইন বিজনেস এর মাধ্যমে। যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

ভবিষ্যতে এই উদ্যোগকে আরো কতদূর নিয়ে যেতে চান ও আপনার স্বপ্ন বা পরিকল্পনা কী?

সালমা আক্তারঃ আমি মূলত শখের বশে এই উদ্যোগটি শুরু করিনি। দীর্ঘ পরিকল্পনার পর এই উদ্যোগটি শুরু হয়েছে। আমার মূল স্বপ্ন হ্যান্ড পেইন্টের কাজকে একটি শিল্পে রূপান্তরে কাজ করা। হ্যান্ড পেইন্ট এবং হ্যান্ড মেইড ভিন্নধর্মী ও রুচিশীল কাজের বিস্তার ঘটানো। যা আমাদের দেশীয় পণ্যের বাজারকেও সম্প্রসারিত করবে। কেননা আমরা এই কাজে যে ম্যাটেরিয়ালস ব্যবহার করি তা মূলত দেশীও কারিগর ,তাঁতি দ্বারা তৈরি। হ্যান্ড পেইন্ট এর কাজের বর্তমানে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে দেশে ও দেশের বাইরে। আর তাই দেশের বাইরে হ্যান্ড পেইন্ট এর পোশাক মানেই যাতে বাংলাদেশের নিজস্ব একটি শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি পায় এই লক্ষ্য নিয়েই কাজ করা।

Shahadat Hossen

Shahadat Hossen

Hello! I’m Md. Shahadat Hossen. I'm a Journalist, Web Designer, Entrepreneur, Founder at Tech Express & Pearl IT Limited. I started journalism from 2012. In the 2018, started Web Development Company Pearl IT. As a Journalist i Work Bangladeshi popular and oldest online news portal Bangladesherpatro.com. He was worked Dainik Desherpatro, The Dhaka Daily.

This Post Has 0 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *